স্টাফ রিপোর্টার
গতকাল প্রাথমিক ও ইবতদায়ী শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা ২০১৯ এর ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। চাঁদপুর জেলায় ৫ম শ্রেণীর প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং কেজি স্কুল সহ মোট ১৬৪৬ টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৪৪ হাজার ৩ শ’ ৬৪ জন অংশগ্রহণ করে পাশ করে ৪৩ হাজার ৩ ’শ ৩৪ জন, পাশের হার ৯৭.৬৮%
এবং ইবতেদায়ী শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় ২১৫টি মাদ্রাসার ৬ হাজার ১শ’ ৮৪ জন অংশগ্রহণ করে পাশ করে ৬ হাজার ৯৪ জন, পাশের হার ৯৮.৫৪% । প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য ডি.আর ভুক্ত হয়েছিল ৪৫ হাজার ৬শ’ ১৭ জন এবং ইবতেদায়ী শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য ডি.আর ভুক্ত হয়েছিল ৬ হাজার ৮ শ ৫৭ জন।
উপজেলাওয়ারী প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষার ফলাফল ঃ সদর উপজেলার ২৭২ টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৮ হাজার ৫ শ’ ৭৩ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাশ করে ৮ হাজার ৪ শ’ ৭৩ জন; পাশের হার ৯৮.৭৩%; জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ হাজার ২শ ৬ জন। কচুয়া উপজেলার ২৬৫ টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৬ হাজার ৭ শ’ ৯৮ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাশ করে ৬ হাজার ৬ শ’ ৪ জন; পাশের হার ৯৭.১৫%; জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭শ’ ২১ জন। হাজীগঞ্জ উপজেলার ২২৫ টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৫ হাজার ৯শ’ ৫৮ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাশ করে ৫ হাজার ৫শ’ ৪০ জন; পাশের হার ৯২.৯৮%; জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫ শ’ ১০ জন।
হাইমচর উপজেলার ৮০ টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ২ হাজার ৪০ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাশ করে ২ হাজার ১৩ জন; পাশের হার ৯৮.৬৮%; জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ শ’ ৫ জন। শাহরাস্তি উপজেলার ১৫৪ টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৪ হাজার ৪শ’ ১৭ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাশ করে ৪ হাজার ৩শ ৮৯ জন; পাশের হার ৯৯.৩৭%; জিপিএ-৫ পেয়েছে ৬শ ৮০ জন। ফরিদগঞ্জ উপজেলায় ২৫৫ টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৭ হাজার ৯ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাশ করে ৬ হাজার ৮শ’ ৭৯ জন; পাশের হার ৯৮.১৫%; জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ হাজার ৩১ জন। মতলব দক্ষিণ উপজেলার ১৫৪ টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৩ হাজার ৮৩৩ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাশ করে ৩ হাজার ৭৪৮ জন; পাশের হার ৯৭.৪৮%; জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫ শ’ ৫৪ জন। মতলব উত্তর উপজেলার ২৪১ টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৫ হাজার ৭ শ’ ৩৬ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাশ করে ৫ হাজার ৬ শ’ ৮৮ জন; পাশের হার ৯৯.১৬%; জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ হাজার ১০ জন।
উপজেলাওয়ারী ইবতেদায়ী শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষার ফলাফল ঃ সদর উপজেলার ২৯ টি মাদ্রাসার ৯ শ’ ২৯ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাশ করে ৯শ ২৯ জন; পাশের হার ১০০%; জিপিএ-৫ পেয়েছে ৬৫ জন। কচুয়া উপজেলার ৩৭ টি মাদ্রাসার ১ হাজার ১শ’ ৬৭ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাশ করে ১ হাজার ১শ ৬১ জন; পাশের হার ৯৯.৪৯%; জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৫ জন। হাজীগঞ্জ উপজেলার ২৯ টি মাদ্রাসার ১ হাজার ২১ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাশ করে ১ হাজার ১৭ জন; পাশের হার ৯৯.৬১%; জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩৩ জন। হাইমচর উপজেলার ১০ টি মাদ্রাসার ২শ’ ৫২ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাশ করে ২শ ৪৮ জন; পাশের হার ৯৮.৪১%; জিপিএ-৫ পেয়েছে ১২ জন। শাহরাস্তি উপজেলার ২৪ টি মাদ্রাসার ৭শ’ ৬ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাশ করে ৭শ’ ৬ জন; পাশের হার ১০০%; জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩৮ জন। ফরিদগঞ্জ উপজেলার ৫৪ টি মাদ্রাসার ১হাজার ৩শ’ ৭৭ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাশ করে ১হাজার ৩শ ৯ জন; পাশের হার ৯৫.০৬%; জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩৩ জন। মতলব দক্ষিণ উপজেলার ১৭ টি মাদ্রাসার ৪শ’ ৩৮ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাশ করে ৪শ ৩৬ জন; পাশের হার ৯৯.৫৪%; জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫ জন। মতলব উত্তর উপজেলার ১৫ টি মাদ্রাসার ২শ’ ৯৪ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাশ করে ২শ ৮৮ জন; পাশের হার ৯৭.৯৬%; জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৫ জন।